• ঢাকা
  • শনিবার:২০২৪:এপ্রিল || ০৪:৫১:৫৯
প্রকাশের সময় :
জুন ১৬, ২০২২,
৮:০৭ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট :
জুন ১৬, ২০২২,
৮:০৭ অপরাহ্ন

২৬৫ বার দেখা হয়েছে ।

প্রাথমিকে নিয়োগ : তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রাথমিকে নিয়োগ : তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার ফল প্রকাশ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ও শেষ ধাপের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মৌখিক পরীক্ষার জন্য উত্তীর্ণ হয়েছেন ৫৭ হাজার ৩৬৮ জন।

বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়। এ ফলের ভিত্তিতে নির্বাচিত প্রার্থীরা কেবল মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। এ ফল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২০’ এর কোনো শূন্য পদে নিয়োগের জন্য কোনো নিশ্চয়তা প্রদান করে না। প্রকাশিত ফলের যেকোনো পর্যায়ে কোনো প্রকার ভুল-ভ্রান্তি/ত্রুটি-বিচ্যুতি/মুদ্রণজনিত ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে, তা সংশোধন করার বা প্রয়োজনবোধে সংশ্লিষ্ট ফল বাতিল করার এখতিয়ার কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।

মৌখিক পরীক্ষার তারিখ পরবর্তী সময়ে জানানো হবে এবং তা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

মৌখিক পরীক্ষার জন্য উত্তীর্ণদের অনলাইনে আবেদনের সময় আপলোড করা ছবি, আবেদনের কপি, লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র, নাগরিকত্ব ও স্থায়ী ঠিকানার স্বপক্ষে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভা/সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সনদপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদসহ পোষ্য সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কমপক্ষে নবম গ্রেডের গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করে ২৯ জুনের মধ্যে স্ব স্ব জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে আবশ্যিকভাবে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র সংগ্রহ করতে হবে।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সব সনদ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ফটোকপি (সত্যায়িত) জমা প্রদানের সময় ওইসব কাগজপত্রের মূল কপি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে প্রদর্শন করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ২৯ জুনের মধ্যে কাগজপত্র জমা দিতে ব্যর্থ হলে তাদের মৌখিক পরীক্ষার কার্ড দেওয়া হবে না। মৌখিক পরীক্ষার সময় এসব কাগজপত্রের মূল-কপি সঙ্গে আনতে হবে।

প্রাথমিকের তৃতীয় ও শেষ ধাপের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় গত ৩ জুন। বন্যার কারণে বাদ পড়া সিলেটসহ মোট ৩২ জেলায় পরীক্ষার্থীরা তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় অংশ নেন। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ লাখ।

এ ধাপে জয়পুরহাট, বগুড়া, পাবনা, চুয়াডাঙ্গা পঞ্চগড়, দিনাজপুর, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, বরগুনা, ভোলা, কক্সবাজার, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, নারায়ণগঞ্জ, মেহেরপুর ও নড়াইল জেলার সব উপজেলায় নিয়োগ পরীক্ষা হয়।

এ ছাড়া দ্বিতীয় ধাপে নওগাঁ, নাটোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, জামালপুর, বাগেরহাট, রাজবাড়ী, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা জেলার বাকি থাকা উপজেলাগুলোতেও এ ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।